শিশুদের পুষ্টিহীনতা দুর করতে হবে। বয়সের সাথে শিশুর খাবারের মাত্রাটা ধীরে ধীরে বাড়াতে হবে। শিশুর বয়স ছয় বছর হলে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। আস্তে আস্তে নতুন খাবার যুক্ত করতে হবে। শিশু একটা খাবারে অভ্যস্ত হয়ে যাবে, আরেকটা নতুন খাবারের সাথে সম্পর্ক করাতে হবে। ১৯ অক্টোবর সকাল ১১টার দিকে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মিলনায়তনে ইউনিসেফ ও সার্ভ বাংলাদেশ আয়োজিত উপজেলা পর্যায়ে বার্ষিক পুষ্টি কর্মপরিকল্পনা প্রণনয়ন কর্মশালায় এসব কথা বলেন বক্তারা।
এসময় বক্তারা আরও বলেন, আর্থিক সংকটের কারণে অনেক পরিবার ভাল খাবার খেতে পারছে না। আয়ের উপর নির্ভর করে ভাল খাবার খেতে হয়। অনেক পরিবারে সচ্ছলতা না থাকায় ভাল ও পুষ্টিকর খাবারের চিন্তা করতে পারছে না। আবার অনেক পরিবার সচেতনার অভাবে ভাল খাবার খাচ্ছে না। আমাদের সচেতনাও বাড়াতে হবে।
কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন, চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেপি দেওয়ান, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শোভণ দত্ত, ভাইস চেয়ারম্যান জেসি চৌধুরীসহ শিক্ষক, সাংবাদিক ও উপজেলা পরিষদের স্ব স্ব কর্মকর্তাগণ।