কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সাঈদীর বিরুদ্ধে ‘গ্রেপ্তারি পরোয়ানা’ গুজব ছড়িয়ে পড়ে বুধবার (২ নভেম্বর)। আদৌ পরোয়ানা রয়েছে কিনা তা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলে ‘ পরোয়ানা ফেরত ‘ কপিটি প্রচারে না আসা পর্যন্ত।
বুধবার সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে ২০১৪ সালের মে মাসের একটি মামলায় চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সাঈদীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। এনিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়। দুপুরে অপর অসংখ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার হয় ‘ পরোয়ানা ফেরত ‘ আদেশের একটি কপি। এতে শুরু হয় পাল্টাপাল্টি আলোচনা-সমালোচনা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৪ সালে উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ঢাকার পল্টন থানায় একটি মামলা হয়। পরে ওই মামলায় উচ্চতর আদালত থেকে জামিনপ্রাপ্ত হন তিনি। জামিনের বিষয়টি চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে উপস্থাপন করলে ২০১৯ সালের ২৫ নভেম্বর ‘ পরোয়ানা ফেরত ‘ আদেশ জারী করেন আদালত।
এবিষয়ে চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সাঈদী বলেন, বুধবার নবনির্মিত চকরিয়া উপজেলা পরিষদের ভবন উদ্বোধনের দিন ধার্য্য ছিল। ওই অনুষ্ঠানে না যেতে একটি ষড়যন্ত্রকারী চক্র মিথ্যার উপর ভর করে বিভিন্ন মাধ্যমে গুজব ছড়িয়েছিল। ওই চক্র প্রায়শই তার বিরুদ্ধে নানা গুজব ছড়িয়ে মান ক্ষুন্ন করে বলে সাঈদী জানান।