1. iliycharman7951@gmail.com : admin :
১৩ লাখ ইয়াবা পাচার : ৪ জনের মৃত্যুদন্ডাদেশ - matamuhuri - মাতামুহুরী
বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কক্সবাজার সদর হাসপাতালে যোগ দিলেন নতুন তত্ত্বাবধয়াক ডা. মং টিং ঞো তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ করেছেন শেখ হাসিনা: কউক চেয়ারম্যান পিএমখালী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেজাউল করিমের এমপিও স্থগিত লামায় ভাইয়ের হাতে ভাই খুন রাস্তা পার হতে গিয়ে বাসের ধাক্কায় পথচারী নারী নিহত স্থানীয় সরকার দিবস মেলার সমাপনী উপলক্ষে চকরিয়ায় প্রীতি ফুটবল ম্যাচ, পুরস্কার বিতরণী শিক্ষকের পিটুনিতে ছাত্রের বাম পা ভেঙ্গে গেছে চকরিয়ায় স্থানীয় সরকার দিবস পালন বৃক্ষরোপনে বন্ধু ফাউন্ডেশনের গৃহিত কর্মসুচি নিরাপত্তা বেস্টনী সুরক্ষিত হবে–সাঈদী প্রতিবন্ধী খালেদাকে ঘর দিলেন কাউন্সিলর মুজিব

১৩ লাখ ইয়াবা পাচার : ৪ জনের মৃত্যুদন্ডাদেশ

মাহাবুবুর রহমান, কক্সবাজার
  • আপডেট : বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২২
  • ২৬০ পঠিত

কক্সবাজারে ১৩ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার মামলায় ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। বুধবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে এসটি মামলা নং ১৩৫৬/২১ শুনানি শেষে রায় ঘোষণা করেন কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাইল।
দন্ড প্রাপ্তরা হলেন, কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্প -১০, ব্লক এ/এইচ-১৬ এর মো. বশির আহমেদের ছেলে মো. আয়াজ (৩৪), কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ হাজীপাড়া পাওয়ার হাউস এলাকার মৃত আব্দুল মজিদের ছেলে মো. বিল্লাল (৪৫), খাগড়াছড়ি মানিকছড়ির ৯ নং ওয়ার্ডের পঞ্চারাম পাড়ার মকবুল আহম্মদের ছেলে আজিমুল্লা (৪৩) এবং একই এলাকার মৃত ফয়জুল হকের ছেলে আবুল কালাম (৩৭)।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এডভোকেট ফরিদুল আলম। আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মঈনুল আমিন।
২০২০ সালের ২৩ আগস্ট শহরের মাঝির ঘাট এলাকা থেকে ১৩ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার করে পুলিশ।
এই ঘটনায় কক্সবাজার সদর মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক মোহাম্মদ খাইরুজ্জামান বাদী হয়ে মামলা করেন।
পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এড. ফরিদুল আলম জানান, ২০২০ সালের ২৩ আগস্ট সন্ধ্যা ৭টার দিকে র‍্যাব-১৫ এর একটি দল অভিযান চালিয়ে কক্সবাজার শহরের মাঝিরঘাটস্থ খুরুস্কুল ব্রিজের উত্তর পাশে একটি ফিশিং বোট আটক করেন। বোটে থাকা আয়াজ ও বিল্লালকে আটক করা হয়। এসময় আরও ৪-৫ জন পালিয়ে যায়। পরে ফিশিং বোট তল্লাশি চালিয়ে ১৩ লাখ পিস ইয়াবা ও নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় আয়াজ ও বিল্লাল তাদের দোষ স্বীকার করে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় আদালতে জবানবন্দি দেন। তারা জবানবন্দিতে পলাতক আসামি আজিমুল্লাহ ও আবুল কালামের পরিচয় প্রকাশ করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও র‍্যাব-১৫ এর এসআই মোহাম্মদ সোহেল সিকদার ২০২১ সালের ১০ জুন আদালতে এই মামলার চার্জশিট দাখিল করেন।
পিপি এড. ফরিদুল আলম বলেন, সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে মাদক আইনের মামলাটি দ্রুত রায় প্রদান করতে পারায় আমরা সন্তুষ্ট।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও খবর

© All rights reserved © 2019 LatestNews
Theme Customized BY Iliaych