বাংলাদেশ তথা কক্সবাজারের পর্যটনকে বাঁচাতে হলে অনতিবলম্বি টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনগামী জাহান চলাচলের অনুমিত দিতে হবে।
অন্যথায় পর্যটন নগরী কক্সবাজার শুধু নামে থাকবে অথবা ইতিহাসের পাতায় থাকবে।
কিছু বিশেষ মহলের ষড়যন্ত্র এবং নাব্যতা সংকট সহ কিছু মিথ্যা অযুহাতে টেকনাফ সেন্টমার্টিন জাহাজ বন্ধ করে পুরু কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পকে হুমকির মুখে ঠেলে না দেওয়া আহবান জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন টুর অপারেটরস এসোসিয়শেন কক্সবাজার টুয়াক। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন সংগঠনের সভাপতি আনোয়ার কামাল।
১০ জানুয়ারি বেলা ১২টায় কক্সবাজারের একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে টুয়াক সভাপতি আরও বলেন, নাব্যতার সমস্যা হলে পর্যটকবাহী জাহাজ চলতে দিচ্ছে না অথচ প্রতিদিন মায়ারমার থেকে সীমান্ত বাণিজ্য সহ অনেক বড় বড় ট্রলার আসা যাওয়া করছে।
এছাড়া বর্তমানে ও ২টি জাহাজ টেকনাফ দমদমিয়া ঘাটে আছে সে গুলো যে কোন রাষ্ট্রিয় কাজে সেন্টমার্টিন যাতায়ত করছে। মূলত কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে অন্য জেলাকে প্রমোট করার জন্য এই গভীর ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।
এ সময় কক্সবাজারের পর্যটনকে বাঁচাতে দ্রুত টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনগামী জাহাজ চলাচলের অনুমতি দেওয়ার দাবী জানিয়ে জেলার বিশিষ্ট রাজনীতিক ও রেস্তোরা মালিক সমিতির সভাপতি নঈমুল হক চৌধুরী টুটুল বলেন। কিছু বিশেষ মহলের ইন্দনে কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পকে ধ্বংস করার জন্যই টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন জাহাজ চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে এছাড়া আর কিছুই নয়।
এ সময় উপস্থিত প্রায় ১০ টি সংগঠনের নেতা এবং সেন্টমার্টিন দ্বীপের বাসিন্দাদের দাবী টেকনাফ সেন্টমার্টিন গামী জাহাজ চলাচলের অনুমতি দেওয়ার দাবী জানান। এতে জেলার বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।